দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সুনামগঞ্জ-৫ আসনে বিভিন্ন দলের ১১জন মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন। ১১জন প্রার্থী হলেও মনোনয়নপত্র জমা পড়েছে ১২টি।
এর মধ্যে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ৪ টি, দোয়ারাবাজার সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ৩ এবং ছাতক সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ৪প্রার্থীর ৫টি মনোনয়নপত্র দাখিল করা হয়েছে।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন বাংলাদেশ ন্যাশনালিষ্ট পার্টির (বিএনএফ) প্রার্থী আশরাফ হোসেন ,জাকের পার্টির প্রার্থী শেখ ইয়াকুব আলী, জাতীয় পার্টির প্রার্থী এডভোকেট নাজমুল হুদা হিমেল এবং জাতীয় পার্টির (জেপি) প্রার্থী এডভোকেট মনির উদ্দিন।
ছাতক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা গোলাম মোস্তাফা মুন্নার কাছে ৪ প্রার্থীর ৫টি মনোনয়ন পত্র দাখিল করা হয়।
দুপুরে দলীয় নেতা-কর্মীদের সাথে নিয়ে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে কর্মরত সমর্থক ও জনপ্রতিনিধিদের সাথে মনোনয়ন পত্র আনুষ্ঠানিক ভাবে জমা দেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মুহিবুর রহমান মানিক।
বিকেলে কর্মী সমর্থকদের সাথে নিয়ে সহকারী রিটার্নিং কর্মর্কতার কাছে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন সুনামগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক,শামীম আহমদ চৌধুরী।
গণফোরাম এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দু’টি মনোনয়ন পত্র জমা দেন প্রবাসী কমিউনিটি নেতা আইয়ূব করম আলী। বিগত নির্বাচনেও গণফোরামের প্রার্থী হিসেবে এ আসনে প্রতিদ্বন্ধিতা করেছিলেন তিনি। বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট থেকে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন সাচ্চু বিশ্বাস নামের একজন।
সহকারী রিটার্নিং অফিসার ও দোয়ারাবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে ৩ জন প্রার্থী মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) থেকে আবু সালেহ, ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (এনপিপি) থেকে আজিজুল হক এবং কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ থেকে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন হাজী আব্দুল জলিল। এর আগেও হাজী আব্দুল জলিল এ আসন থেকে একবার নির্বাচন করেছেন।