বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৩:১৯ অপরাহ্ন

ছাতকের ছনবাড়ী সীমান্তে পুশ-ইন, ১৭ নাগরিক আটক

  • প্রকাশের সময় : ১২/০৬/২০২৫ ১১:০০:৫৬
এই শীতে ভাঙন আতঙ্কে দিন কাটছে তাদের ছবি সংগৃহিত
Share
16

ছাতকে ইসলামপুর ইউনিয়নের ছনবাড়ী-নোয়াকোট সীমান্ত দিয়ে আবারো ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ১৭ নাগরিককে পুশইন করেছে। আজ বৃহস্পতিবার ১২ জুন রাত ১ ঘটিকা থেকে ৩  ঘটিকার মধ্যে  ছনবাড়ী সীমান্ত দিয়ে নারী  পুরুষ,শিশু সহ ১৭ জন Stands পুশইন করে বি এস এফ। 


পুশইনকৃতদের মধ্যে ৪ পরিবারের পুরুষ ৫ জন,নারী ৪ জন ও শিশু রয়েছে ৮ জন। প্রাথমিকভাবে  জানাগেছে ১৭ জন নাগরিক লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দা। তারা দীর্ঘদিন ধরে ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশ করে স্থায়ীভাবেই বসবাস করে আসছিলেন।ভারতে তাদের বাড়িঘরও রয়েছে।


বৃ্‌হস্পতিবার ভোরে বিএসএফ কর্তৃক পুশইন ৪ পরিবারের ১৭ নাগরিককে আটক করেছে নোয়াকোট বিওপি ক্যাম্পের হাবিলদার মো.শফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে বিজিবি'র একটি  টহল টিম।  


আটককৃতরা হচ্ছেন লালমনিরহাট জেলার কুলিয়া ঘাটের  সামসুল আলীর ছেলে মোঃ সাইফুল ইসলাম (৩৫),  সাইফুল ইসলামের স্ত্রী মোছাঃ আরজিনা বেগম (২৮), ছেলে মো.জাহিদ হাসান(১০), মো.জাহেদুল ইসলাম(০৬) ও মেয়ে ফেরদৌসী বেগম (০৪)।


কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ি গোগারকুটি এলাকার সফিকুল ইসলামের ছেলে মো. শরীফুল ইসলাম ( ১৮) ও মো. সুজন আলী(২৫), মো.সুজন আলীর স্ত্রী ফজলে বেগম (২৩), মো. সুজন আলীর মেয়ে সুমাইয়া(০৫)ও ছেলে মো. ইব্রাহিম (১৮ মাস)। কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী-নাকারগঞ্জ এলাকার মো: নূর হোসেনের ছেলে মো: মহুবর আলী (৩০), মহুবর আলীর স্ত্রী মনিরা বেগম (২২), মহুবর আলীর ছেলে মো: মীর হোসেন (০৩), মহুবর আলীর মেয়ে মোর্শেদা খাতুন (০৯), কুড়িগ্রাম জেলার নাগেশ্বরী-গাবতলা বাজার এলাকার গোবিন্দ চন্দ্রের ছেলে মিঠুন চন্দ্র (২৪), মিঠুন চন্দ্রের স্ত্রী দীপ্তি (২২), মিঠুন চন্দ্রের মেয়ে তুলসী (০২)। এ সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) গত ২৮ মে আরো ১৬ জন নাগরিককে পুশ-ইন করেছিলো। 


নোয়াকোট বিওপির হাবিলদার মো: শফিকুল ইসলাম বিজিবি কর্তৃক ১৭ জন আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আটক ৪ পরিবারের ১৭ সদস্যকে ছাতক থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। ছাতক থানার ওসি মোখলেছুর রহমান আকন্দ বিষয়টি স্বীকার করেছেন।


সিলেট প্রতিদিন / Sl


Local Ad Space
কমেন্ট বক্স
© All rights reserved © সিলেট প্রতিদিন ২৪
পোর্টাল বাস্তবায়নে : বিডি আইটি ফ্যাক্টরি